শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৮ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যত নিখুঁত ঘুম, তত বেশি টাকা

যত নিখুঁত ঘুম, তত বেশি টাকা

ঘড়ির কাঁটায় ঠিক দুপুর দু’টা। ভরপেট টিফিনের পর চেয়ারে বসে থাকাই তখন দায়! দু’চোখের পাতা বুজে আসে। গা এলিয়ে পড়ে। চেয়ারে হেলান দিয়ে একটু ঘুমিয়ে নিতে কে না চান? কিন্তু বাস্তব যে বড্ড বেরসিক! কর্পোরেট হোক কিংবা সরকারি। ভরদুপুরে অফিস রুমে ঘুম মানেই মূর্তিমান বিভীষিকা! সহকর্মীদের ঠাট্টা-তামাশা। ভাগ্য খারাপ হলে উপরওয়ালার চোখরাঙানি! পত্রপাঠ হাতে আসতে পারে শো’কজের নোটিসও! এতকিছুর পরেও ভাতঘুমের ঐতিহ্য কেড়ে নেয় সাধ্যি কার?

বরং অভিনব ‘অফার’ নিয়ে ঘুমকাতুরে অফিসবাবুদের কাছে হাজির হয়েছে বেঙ্গালুরুর একটি ম্যাট্রেস সংস্থা। ‘ওয়েকফিট’ নামে ওই স্টার্ট আপ সংস্থা আগামী বছর থেকে ফের চালু করতে চলেছে ‘স্লিপ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম’। সোজা বাংলায় বললে, যার মানে দাঁড়ায়, যত নিখুঁত ঘুম, তত বেশি টাকা। এছাড়া আর কোনো কাজ নেই। প্রতিদিন স্রেফ নরম-গরম গদিতে গা এলিয়ে শুয়ে থাকতে হবে। এটাই ‘অফিসিয়াল ডিউটি’। গত বছর সংস্থাটির এই উদ্যোগ তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। ভারতজুড়ে প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ আবেদন করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত অবশ্য মাত্র ২৩ জনের ভাগ্যে শিঁকে ছিঁড়েছিল।

‘ওয়েকফিট’ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মূল বিষয় এক থাকলেও এবছর নিয়মকানুনে কিছুটা রদবদল আনা হয়েছে। নয়া নিয়মে প্রতিদিন ঘড়ি ধরে ৯ ঘণ্টার ঘুম বাধ্যতামূলক। তাও চালাতে হবে টানা ১০০ দিন। নজরদারির দায়িত্বে থাকবেন বিশেষ প্রশিক্ষিত কাউন্সিলর। ঘুমের নামে ফাঁকি এখানে মোটেও বরদাস্ত করা হবে না। কেউ চোখ পিটপিট করলেই ‘ডিসকোয়ালিফাই’ ঘোষণা করা হবে।

সুতরাং, ঘুমের ‘দায়িত্বপালন’ যতটা সহজ বলে মনে হচ্ছে, ব্যাপারটা মোটেও সেরকম নয়। ইচ্ছুক আবেদনকারীদের এভাবে আগেভাগে সতর্ক করেছে সংস্থা কর্তৃপক্ষ। ওয়েবসাইটে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের বিছানায় গড়ানো মাত্র যেন দু’চোখের পাতা এক হয়ে আসে। আবার শুধু নিজে ঘুমোলেই হবে না। একজনের নিদ্রা-প্রীতি যেন টিমের বাকি সদস্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, সেই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। হাই তোলা, ঝিমুনি, আলস্যের ভাব ফুটে উঠলে সেই সকল প্রতিযোগী বাড়তি নম্বর পাবেন বলেও জানানো হয়েছে।

‘ওয়েকফিট’ জানিয়েছে, তাদের এই উদ্যোগের কারণ, ঘুম নিয়ে মানুষের প্রথাগত চিন্তায় বদল আনা। সুখনিদ্রা যে অনেক দিক দিয়ে স্বাস্থ্যকর— সে বিষয়ে আমজনতাকে ওয়াকিবহাল করা। ঘুমকে যাঁরা একটি ‘উৎকৃষ্ট শিল্প’ বলে মনে করেন, কেবল তারাই এই উদ্যোগকে সাফল্য এনে দিতে পারেন। যে কারণে সফল ‘নিদ্রাশিল্পী’দের প্রোগ্রাম শেষে ১ লক্ষ রুপি দেয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে ম্যাট্রেস সংস্থা।

সূত্র : বর্তমান

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com